Requirements not met
Your browser does not meet the minimum requirements of this website. Though you can continue browsing, some features may not be available to you.
Browser unsupported
Please note that our site has been optimized for a modern browser environment. You are using »an unsupported or outdated software«. We recommend that you perform a free upgrade to any of the following alternatives:
Using a browser that does not meet the minimum requirements for this site will likely cause portions of the site not to function properly.
Your browser either has JavaScript turned off or does not support JavaScript.
If you are unsure how to enable JavaScript in your browser, please visit wikiHow's »How to Turn on Javascript in Internet Browsers«.
Select Language:
মুক্ত আলোচনা
প্রসাধনীতে প্যারাবেনস নেভিগেট করা- উদ্বেগকে বোঝা ও নিরাপদ বিকল্পগুলিকে এখনি অনুসরণ করা
- Details
প্রসাধনী এবং ব্যক্তিগত যত্ন পণ্যগুলিতে প্যারাবেনের ব্যাপক ব্যবহার ভোক্তা চেনাশোনাগুলিতে আলোচনা এবং যাচাইয়ের একটি কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এই উচ্চতর উদ্বেগের মূলে রয়েছে প্যারাবেন এক্সপোজারের সাথে যুক্ত সম্ভাব্য স্বাস্থ্য ঝুঁকির পরামর্শ দেওয়া, বিশেষ করে তাদের অন্তঃস্রাব ফাংশন ব্যাহত করার ক্ষমতা এবং হরমোন-সম্পর্কিত ব্যাধি এবং ক্যান্সারের সাথে তাদের সম্ভাব্য লিঙ্কগুলির বিষয়ে। ফলস্বরূপ, ক্রমবর্ধমান সংখ্যক ভোক্তা, বিশেষ করে মহিলারা যারা এই জাতীয় পণ্যগুলির প্রাথমিক ব্যবহারকারী, তারা ক্রমবর্ধমানভাবে নিরাপদ বিকল্প হিসাবে বিবেচিত জৈব বিকল্পগুলিকে এখন সন্ধান শুরু করছে।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবা অধিকারের অগ্রগতি বিশ্লেষণ: স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত করার দিকে একসাথে কাজ করা
- Details
পনেরই আগস্ট দেশকে সংবিধান বহির্ভূত বিশেষ সামরিক আইনের আওতায় আনা হয়
- Details
॥ কানাই চক্রবর্তী ॥
ঢাকা, ১৫ আগস্ট, ২০১৫ (বাসস) : পঁচাত্তরের পনেরই আগস্ট শুধু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পারিবারের সদস্য এবং আরো কিছু লোকের হত্যাকান্ড বা আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতাচ্যুতির ঘটনা নয়। এটি ছিল রাষ্ট্র শাসনের, সরকারি যন্ত্রের ভিন্নপথে সম্পূর্ণ বিপরীত স্রোতে যাত্রার সূচনা ।
বস্তুতো ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ থেকেই বাংলাদেশে এক বিপরীত ধারার যাত্রা শুরু করে। বেসামরিক সরকার উৎখাত হয়ে সামরিক শাসনের অনাচারি ইতিহাস রচিত হতে থাকে ।
একই সাথে সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর গোটা বিশ্বে নেমে আসে গভীর শোকের ছায়া এবং ছড়িয়ে পড়ে ঘৃণার বিষবাষ্প।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নোবেল জয়ী পশ্চিম জার্মানীর নেতা উইলি ব্রানডিট বলেন, মুজিবকে হত্যার পর বাঙালিদের আর বিশ্বাস করা যায় না। যে বাঙালি শেখ মুজিবকে হত্যা করতে পারে তারা যেকোন জঘন্য কাজ করতে পারে।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক ও বিশিষ্ট সাহিত্যিক নীরদ সি চৌধুরী বাঙালিদের ‘বিশ্বাসঘাতক’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা শেখ মুজিবকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি বিশ্বের মানুষের কাছে নিজেদের আত্মঘাতী চরিত্রই তুলে ধরেছে।
টাইমস অব লন্ডন এর ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট সংখ্যায় উল্লেখ বলা হয় ‘সবকিছু সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুকে সবসময় স্মরণ করা হবে। কারণ তাঁকে ছাড়া বাংলাদেশের বাস্তব কোন অস্তিত্ব নেই। একই দিন লন্ডন থেকে প্রকাশিত ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের লাখ লাখ লোক শেখ মুজিবের জঘন্য হত্যাকান্ডকে অপূরণীয় ক্ষতি হিসেবে বিবেচনা করবে।’
বঙ্গবন্ধু হত্যার মাত্র কয়েকদিন পর ২৮ আগস্ট ‘গার্ডিয়ান’ লিখে পনেরই আগস্টের ঘটনার ভেতর দিয়ে যেন বাংলাদেশের জনগণ আইয়ুবের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় প্রচারণা এবং সামরিক শাসনেরকালে প্রত্যাবর্তন করেছে। পঁচাত্তরের মর্মান্তিক ঘটনার কয়েকবছর পর ১৯৮২ সালের ৫ এপ্রিল টাইম ম্যাগাজিনেও বলা হয়, ১৫ আগস্ট অভ্যুত্থান ও শেখ মুজিবের হত্যার পর গণতান্ত্রিক আমলের অবসান হয় ।
ড. হাসানুজ্জামান ‘১৫ই আগস্টের সামরিক অভ্যুত্থান মুজিব হত্যা ও ধারাবাহিকতা’ শীর্ষক গ্রন্থে বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কেবল শেখ মুজিবের হত্যাকান্ডই ঘটেনি, তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারেরই ক্ষমতাচ্যুতি হয়নি, ওই ঘটনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বভৌমত্ব কেড়ে নেয়া হয়েছিল। এর মধ্য দিয়ে জনগণের অধিকার, সরকার পরিবর্তনে তাদের ইচ্ছে- শক্তি ও রায়কে অস্বীকার করা হয়েছিল। কার্যত পচাঁত্তরের পনেরই আগস্ট বাংলাদেশে গণতন্ত্রকেই নিধন করা হয়েছে ।
তিনি বলেন, পচাঁত্তরের পনেরই আগস্ট অভ্যুত্থান সংগঠিত করে শেখ মুজিব এবং তাঁর সহযোগীদের হত্যা করে এবং আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে , নিজেদের ইচ্ছেমাফিক বেয়নটের ডগায় রাষ্ট্রপতি বানিয়ে , মন্ত্রী সভা গঠন করে , সরকার তৈরী করে সম্পূর্ণভাবে সংবিধান -বিযুক্ত করে ‘সুপ্রা কনস্টিটিউশানাল, কর্তৃত্ব দিয়ে সমগ্র দেশকে সামরিক আইনের আওতায় আনা হয়েছিল ।
‘১৫ই আগস্টের সামরিক অভ্যুত্থান মুজিব হত্যা ও ধারাবাহিকতা একটি সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী বিশ্লেষণ সর্ম্পকিত এই বইটি ১৯৯৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। হাসানুজ্জামান আরো বলেন, পনেরই আগস্টের অন্যায় স্পর্ধাকে জাতি মেনে নিয়েছিল বলেই ১৫ বছর ধরে এ দেশে যথাক্রমে জেনারেল জিয়া এবং এরশাদের সামরিক স্বৈরাচার চলতে পেরেছে। ১৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে অবৈধ বলে প্রতিরোধ করা হলে এর পর একর পর এক দু’ডজনেরও অধিক অভ্যুত্থান ঘটতো না। একের পর একে এক এত হত্যাকান্ডও হতো না। ১৫ বছর দেশ সামরিক শাসনের কব্জায় থাকতো না ।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচারের রায় কার্যকর করে জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। একইভাবে বাঙালির আত্মঘাতী চরিত্রের অপবাদেরও অবসান ঘটেছে।
টেলিগ্রাফ পত্রিকার মন্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পত্রিকাটি সেদিন সুদূরপ্রসারী মন্তব্য করেছিল। দেশের মানুষ এখন অনুধাবন করতে পারে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নস্যাৎ করে দেশে পাকিস্তানি ভাবধারা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যেই স্বাধীনতার বিরোধীতাকারী এবং দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল।
ইসলামের প্রচার ও প্রসারে বঙ্গবন্ধু সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন : হানিফ
- Details
ঢাকা, ১৫ আগস্ট, ২০১৫ (বাসস) : আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন দেশে ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য যে অবদান রেখেছেন তা আর কেউ রাখতে পারেননি।
তিনি বলেন, ইসলামী ফাউন্ডেশন, টঙ্গীর তুরাগ পাড়ে তাবলীগ ইজতেমা ও কাকরাইল মসজিদের জায়গা বঙ্গবন্ধু দিয়েছিলেন এবং দেশে মদ, জুয়া ও হাউজি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন।
আওয়ামী লীগের এ নেতা আরো বলেন, ইসলামের ধ্বব্জাধারী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর দেশে মদ, জুয়া ও হাউজি খেলার অনুমতি দিয়েছিলেন।
মাহবুব-উল আলম হানিফ আজ দুপুরে জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররমে ইসলামী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ইসলামী ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক সামীম মোহাম্মদ আফজালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান ও ইসলামী ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভনর্সের গভর্নর আলহাজ্ব মিজবাহুর রহমান, ইসলামী ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভনর্সের গভর্নর শায়খ আল্লামা খন্দকার গোলাম মওলা নকসেবন্দী ও আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এডভোকেট আফজাল হোসেন।
সভায় ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা মিরাজ হোসেনসহ দেশের বরেন্য আলেম ওলামাগণ উপস্থিত ছিলেন।
হানিফ বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপপ্রচার চালিয়ে ধর্মকে অপব্যবহারের মাধ্যমে বার বার আওয়ামী লীগকে আঘাত করা হয়েছে। তারা ধর্ম নিরপেক্ষতাকে ধর্মহীনতা হিসেবে প্রচার চালিয়েছে।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মদিনা সনদ অনুস্মরণ করে জাতীয় চার মুলনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষতা সংযোজন করেছিলেন। মদিনা সনদে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) সকল ধর্মের জন্য সমান সুযোগ দিয়েছিলেন।
হানিফ বলেন, ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। ধর্মনিরপেক্ষতা হলো যার যার ধর্ম তার তার। কেউ কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করবে না। সকল ধর্মের লোক তাদের নিজ নিজ ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করবে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাস্তবায়িত হচ্ছে। সময় এসেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতা ও বাংলাদেশ সমার্থক শব্দ। কেননা বঙ্গবন্ধুর জম্ম না হলে আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক হতে পারতাম না।
মিজবাহুর রহমান বলেন, একটি বিশেষ মহল দেশে জঙ্গীবাদ ঢোকানের ষড়যন্ত্র করছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন দেশের সকল মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে এ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করবে।
আলোচনা সভা শেষে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ সকলের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয় এবং তবারক বিতরণ করা হয়।
- Additional Resources:
- Additional Resources:
- Agro-Ocean
- Asian News and Views
- Bangabandhu Development and Research Institute (BRDI)
- Bangabandhu's Bangladesh
- Bangladesh Heritage
- Bangladesh North American Journalists Network
- Bangladesh Heritage and Ethnic Society of Alberta (BHESA)
- Coastal 19
- Delwar Jahid's Biography
- Diverse Edmonton
- Dr. Anwar Zahid
- Edmonton Bichitra
- Edmonton Oaths
- Motherlanguage Day in Canada
- Step to Humanity Bangladesh