প্রধান অতিথি ছিলেন ভাষা সৈনিক সিদ্দিক হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডঃ হাফিজুর রহমান, ঢাকা বারের সাবেক সদস্য এডঃ আহমেদ আলী, ও সণ্মানিত অতিথি ছিলেন ড মুসফিকুর রহমান, ও রেজাউল করিম। প্রধান অতিথি সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা আহবায়ক তাজুল আলী, সদস্য বিকাশ তালুকদার ছাড়াও মু জাকারিয়া, নূরে আলম, সম্পাদক মাসুদ ভুইয়া, নির্বাহী সদস্য টমাল ইসলাম, ভিপি জুলফিকার আহমেদ, ডলি ইসলাম, আনামুর রহমান মিয়া, নূরুল হুদা প্রমুখকে আনুষঠানিক ভাবে ম্যাগাজিন প্রদান করেন। ম্যাগাজিনটিতে বার্ডের যুগ্ম পরিচালক ও ফ্যাকাল্টি চেয়ার ড.কামরুল হাসান সহ বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের কটি নিবন্ধ রয়েছে।
গত জুলাই ৮, কানাডার টিভি চ্যানেল 'সিটিভি এডমন্টন মর্নিং লাইভ' এ বাংলাদেশ হেরিটেজ এবং জাতিগত সোসাইটি এর আসন্ন এডমন্টন হেরিটেজ ফেস্টিভালে অংশ গ্রহন উপলক্ষে (সকাল ৮ঃ১৫ মিনিটে) একটি অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। সংগঠনের সভাপতি দেলোয়ার জাহিদ, উপদেষ্টা ডঃ হাফিজুর রহমান, ও জুলফিকার আহমেদ এতে অংশ নেন। হেরিটেজ উত্সবের মূলভাবকে সমুন্নত করতে বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির কথা তুলে ধরে সংগঠনের সভাপতি দেলোয়ার জাহিদ.
'বাংলাদেশ হেরিটেজ ম্যাগাজিনে কানাডার মহামান্য গভর্নর জেনারেল ডেভিড জনস্টন, প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হারপার, আলবার্টা প্রদেশের প্রিমিয়ার রাচেল নোটলি, কালচার ও টুরিজম মিনিষ্টার মাননীয় ডেভিড ইগেন, সিটি মেয়র ডন ইভসন 'বাংলাদেশের ঐতিহ্য রক্ষা ও এর সাফল্য কামনা করে বার্তা পাঠান।
বাংলাদেশ কমিউনিটির নারী পুরুষ এমনকি কিশোর কিশোরীদের স্বেচ্ছাশ্রমে পরিবেশিত বাংলাদেশী খাবারের জন্য প্রচন্ড ভীড় ও বিক্রয় ছিলো সকলের চোখে পড়ার মতো। এডমন্টন হেরিটেজ ফেস্টিভালের বিদায়ী নির্বাহী পরিচালক জ্যাক লিটল, এবং নির্বাহীগণ বিভিন্ন দেশ ও সংস্কৃতি থেকে অংশগ্রহণকারী সম্প্রদায়ের মধ্যে বাংলাদেশ এবার পথিকৃতের ভুমিকায় এসেছে বলে মন্তব্য করেন এবং কমিউনিটি ও প্যাভিলিয়নের শৃংখলার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
কানাডার আলবার্টায় আগস্টের দীর্ঘ ছুটির দিনে আলবার্টা এর ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য পিতৃদিবস একটি বার্ষিক বেস উপর সংগঠিত হয়. এ উত্সবটি ১৯৭৬ সাল থেকে এডমন্টন হেরিটেজ ফেস্টিভাল এসোসিয়েশন কর্তৃক আয়োজিত হয়ে আসছে. কয়েক মিলিয়ন উত্সব দর্শকদের জন্য নিরাপত্তা এবং স্বস্তি নিশ্চত করতে ব্যাপক কর্মসূচি নেয়া হয় .