Requirements not met

Your browser does not meet the minimum requirements of this website. Though you can continue browsing, some features may not be available to you.


Browser unsupported

Please note that our site has been optimized for a modern browser environment. You are using »an unsupported or outdated software«. We recommend that you perform a free upgrade to any of the following alternatives:

Using a browser that does not meet the minimum requirements for this site will likely cause portions of the site not to function properly.


Your browser either has JavaScript turned off or does not support JavaScript.

If you are unsure how to enable JavaScript in your browser, please visit wikiHow's »How to Turn on Javascript in Internet Browsers«.


Your browser either has Cookies turned off or does not support cookies.

If you are unsure how to enable Cookies in your browser, please visit wikiHow's »How to Enable Cookies in Your Internet Web Browser«.

 

Select Language:

হাইলাইট:

বিনোদন

নিউইয়র্ক থেকে :কর্মব্যস্ততার গোটা একটি সপ্তাহ কাটলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে এসে প্রতিদিনই কেটেছে একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে। চলেছে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠক, আঞ্চলিক-আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে অংশগ্রহণ। কোনোটিতে অংশ নিয়ে বক্তব্য রেখেছেন, কোনওটি পরিচালনা করেছেন। এসব কর্মসূচিতে বিশ্ব নেতাদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন। আর একই সঙ্গে উন্মোচিত হয়েছে কূটনৈতিক সম্পর্কের নতুন দুয়ার-বাপ্‌স নিউজ খবরে প্রকাশ।
 
অধিকাংশ দিনেই কর্মসূচি শুরু হয়েছে সকাল ৮টায়। জাতিসংঘের কর্মসূচিগুলো দিনের মধ্যে শেষ হলেও রাতেও ছিলো একাধিক আনুষ্ঠানিকতা। নৈশ ভোজসভা, অভ্যর্থনার পাশাপাশি ছিলো দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকেরও কর্মসূচি। নিরলসভাবে একের পর এক এসব কর্মসুচি সুসম্পন্ন করেছেন। দিনে যখন নিউইয়র্কে এসব করছিলেন ওদিকে ঢাকায় তখন গভীর রাত। কিন্তু যখন রাত নেমেছে তখন ঢাকায় কর্মদিবসগুলোতে টেলিফোনেই সারতে হয়েছে বিভিন্ন দাফতরিক কাজ। ফলে দিন রাত কখনোই বিরাম ছিলো না। আর ছিলো না ক্লান্তির ছোঁয়াও।
 
 ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে, রাতেই পরের দিনের কর্মসূচিগুলো নিয়ে কথা বলতেন। জাতিসংঘে নিজের কর্মসূচির বাইরেও মন্ত্রিপর্যায়ের কর্মসূচিগুলোতে সফরসঙ্গী মন্ত্রীরা যাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেন সে জন্য প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দিতেন। আর নিজের কর্মসূচিগুলোতে কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিতেন। এর মধ্যে ভাষণগুলো আত্মস্থ করে নেওয়া ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো উত্থাপনের কৌশল নিয়েও কথা বলতেন প্রধানমন্ত্রী।Â  আর এর পাশাপাশি ছিলো যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক। কাজের খাতিরে যারা আসে পাশে থাকেন তাদেরই অনেকে জানালেন এসব কথা। বললেন, অফুরাণ কর্মশক্তি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। এভাবেই ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক পৌঁছার পর ২৭ সেপ্টেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত সব ব্যস্ততা শেষ করলেন প্রধানমন্ত্রী। 
 
 ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন। রাত ১২টার পর ছেলে-মেয়েদের বায়নায় কেকও কাটা হলো জাতিসংঘ স্থায়ী মিশনে। আর সকাল থেকে দিনটি কাটলো পারিবারিক পরিমণ্ডলে। জয় ও পুতুল দুজনই তাদের ছেলে মেয়েদের নিয়ে মায়ের সঙ্গে কাটালেন সারা দিন। সন্ধ্যায় নাতি-নাতনীদের নিয়ে ব্রডওয়ে থিয়েটার দেখলেন শেখ হাসিনা। দারুণ পারিবারিক বিনোদন। ইটস অ্যা ফ্যামিলি টাইম। সোমবার খুব ভোরে উঠে প্রস্তুতি নিতে হবে প্রধানমন্ত্রীকে। লন্ডনের উদ্দেশ্যে যাত্রা সকালে। সন্ধ্যা নাগাদ লন্ডনে পৌঁছালে লন্ডনে যাত্রাবিরতি। সেখান থেকে ১ অক্টোবর বিমানের ফ্লাইটে দেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হবে স্থানীয় সময় বিকেলে। ২ অক্টোবর সকালে সরাসরি পৌঁছাবেন সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। সেখান থেকে বিমানের ফ্লাইটেই সকাল ১১টা নাগাদ পৌঁছাবেন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।